চাঁদপুরের হাট-বাজারে বিভিন্ন খাদ্য পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। রোজার মাসকে সামনে রেখে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর দাম বেড়ে যাওয়া এখন যেনো রেওয়াজে পরিণত হয়েছে।
প্রশাসনের সঠিক বাজার মনিটরিং না থাকায় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকছে না বলে অভিযোগ ক্রেতা সাধারণের। এক সপ্তাহ যাবৎ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের বাজার অস্থিতিশীল। কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। সরজমিনে শহর এলাকার কয়েকটি মুদি দোকান ঘুরে জানা যায়, চিনি, চনাবুট, মশুরি, খেসারী, বেসন, মটরডাল, চনাবুটের ডাল, রসুন, ভোজ্য তেল, পোলাও চাল, মুড়ি, চিড়া এসব পণ্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে।
৪৮ টাকার চিনি এখন বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৫ টাকায়। ৫৬ টাকা কেজির চনাবুট ৯০ টাকা। এ দু'টি পণ্যে কেজিতে বেড়েছে ১৫ টাকা থেকে ৩৪ টাকা।
এছাড়া ৪৮ টাকার খেসারি ডাল ৭৫ টাকা, ৬০ টাকার বেসন ৮০ টাকা, দেশি মশুরি ডাল ১১০ টাকার টা হয়েছে ১৫০ টাকা, ৮০ টাকা কেজির বিদেশি মশুর ডাল ১১২ টাকা, চায়না ১০০ টাকা, রসুন ২৩০ টাকা, দেশি ৬০২ টাকার রসুন ১২০ টাকা। ৭০ টাকার পোলাও চাল বেড়ে ১১০ টাক হয়েছে। ৩৮ টাকার সাদা মটর ১০ টাকা বাড়িয়ে এখন ৪৮ টাকা, ৪২ টাকার মটর ডাল ৫০ টাকা ও ৬০ টাকার চনাবুটের ডাল ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাম, কোয়ালিটিসহ সয়াবিন ভোজ্য তেলও এখন আগের দাম নেই। ব্যারেলে ভোজ্য তেল বাড়ানো হয়েছে। পেঁয়াজ ২০ টাকা শুধু স্থিতিশীল রয়েছে।
বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বল্প আয়ের পরিবারগুলো বাজারে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। আয়ের সাথে ব্যয় মিল রাখতে পারছে না। ইফতার পণ্য মুড়ি চিড়ার দামও বাড়ানো হয়েছে। পুরাণবাজারের পাইকারী পণ্য বিক্রির প্রতিষ্ঠান দয়াময় ভা-ার, বসু পোদ্দার, ত্রিনাথ ভা-ার, শুকতারা, স্বস্তি ভা-ার, মানিক পাল, নিউ ত্রিনাথ ভা-ার, সুভাষ পোদ্দার, জাহাঙ্গীর হাজী এসব মুদিদোকানে ডাল পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি হরা হয়।
এছাড়া কার্তিক সাহা, সহদেব সাহা, হাজী এন্টারপ্রাইজ, বেঙ্গল ট্রেড্রিসহ আরো পাইকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
খুচরা মুদি দোকানীরা জানান, যারা পাইকারি খুচরা বিক্রি করেন তাদরে কাছে প্রচুর মাল থাকা সত্ত্বেও কৃত্রিম সঙ্কট দেখায়। প্রশাসনের বাজার মনিটরিং থাকলো বাজার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। দরিদ্র্য পরিবারগুলো স্বস্থি পাবে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ঢাকা ও চট্টগ্রামেরর মোকামের উপর নির্ভর করে চাঁদপুরের ব্যবসায়ীরা পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করে থাকেন। সীমিত লাভে তারা মোকাম থেকে আমদানি করা পণ্য বিক্রি করেন। দাম বাড়িয়ে বিক্রিতে তাদের হাত নেই।
প্রশাসনের সঠিক বাজার মনিটরিং না থাকায় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকছে না বলে অভিযোগ ক্রেতা সাধারণের। এক সপ্তাহ যাবৎ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের বাজার অস্থিতিশীল। কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। সরজমিনে শহর এলাকার কয়েকটি মুদি দোকান ঘুরে জানা যায়, চিনি, চনাবুট, মশুরি, খেসারী, বেসন, মটরডাল, চনাবুটের ডাল, রসুন, ভোজ্য তেল, পোলাও চাল, মুড়ি, চিড়া এসব পণ্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে।
৪৮ টাকার চিনি এখন বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৫ টাকায়। ৫৬ টাকা কেজির চনাবুট ৯০ টাকা। এ দু'টি পণ্যে কেজিতে বেড়েছে ১৫ টাকা থেকে ৩৪ টাকা।
এছাড়া ৪৮ টাকার খেসারি ডাল ৭৫ টাকা, ৬০ টাকার বেসন ৮০ টাকা, দেশি মশুরি ডাল ১১০ টাকার টা হয়েছে ১৫০ টাকা, ৮০ টাকা কেজির বিদেশি মশুর ডাল ১১২ টাকা, চায়না ১০০ টাকা, রসুন ২৩০ টাকা, দেশি ৬০২ টাকার রসুন ১২০ টাকা। ৭০ টাকার পোলাও চাল বেড়ে ১১০ টাক হয়েছে। ৩৮ টাকার সাদা মটর ১০ টাকা বাড়িয়ে এখন ৪৮ টাকা, ৪২ টাকার মটর ডাল ৫০ টাকা ও ৬০ টাকার চনাবুটের ডাল ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাম, কোয়ালিটিসহ সয়াবিন ভোজ্য তেলও এখন আগের দাম নেই। ব্যারেলে ভোজ্য তেল বাড়ানো হয়েছে। পেঁয়াজ ২০ টাকা শুধু স্থিতিশীল রয়েছে।
বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বল্প আয়ের পরিবারগুলো বাজারে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। আয়ের সাথে ব্যয় মিল রাখতে পারছে না। ইফতার পণ্য মুড়ি চিড়ার দামও বাড়ানো হয়েছে। পুরাণবাজারের পাইকারী পণ্য বিক্রির প্রতিষ্ঠান দয়াময় ভা-ার, বসু পোদ্দার, ত্রিনাথ ভা-ার, শুকতারা, স্বস্তি ভা-ার, মানিক পাল, নিউ ত্রিনাথ ভা-ার, সুভাষ পোদ্দার, জাহাঙ্গীর হাজী এসব মুদিদোকানে ডাল পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি হরা হয়।
এছাড়া কার্তিক সাহা, সহদেব সাহা, হাজী এন্টারপ্রাইজ, বেঙ্গল ট্রেড্রিসহ আরো পাইকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
খুচরা মুদি দোকানীরা জানান, যারা পাইকারি খুচরা বিক্রি করেন তাদরে কাছে প্রচুর মাল থাকা সত্ত্বেও কৃত্রিম সঙ্কট দেখায়। প্রশাসনের বাজার মনিটরিং থাকলো বাজার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। দরিদ্র্য পরিবারগুলো স্বস্থি পাবে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ঢাকা ও চট্টগ্রামেরর মোকামের উপর নির্ভর করে চাঁদপুরের ব্যবসায়ীরা পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করে থাকেন। সীমিত লাভে তারা মোকাম থেকে আমদানি করা পণ্য বিক্রি করেন। দাম বাড়িয়ে বিক্রিতে তাদের হাত নেই।
No comments: